রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস॥
আজ ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস। দিবসটি উদযাপনের লক্ষ্যে সারা দেশের ন্যায় বিভিন্ন কর্মসূচী উদযাপন করছে জেলাবাসী। নারীদের যথাযথ সম্মান প্রদর্শনই এই দিবসটি উদযাপনের লক্ষ্য। প্রতিবছর সরকারি ও বেসরকারিভাবে জাঁকজমকপূর্ণভাবে ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করা হয়ে থাকে। দিবসটি উপলক্ষে সারাদেশে নারী-নির্যাতন বন্ধ, নারীর অধিকার ও ন্যায্য মজুরিসহ নানা বিষয়ে সভা-সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। কিন্তু এতো আয়োজন করা হলেও শহরের তুলনায় মফস্বলের বাস্তবতা একেবারে ভিন্ন।
এখন আমরা সভ্য সংস্কৃতি আর শিক্ষায় পূর্বের যেকোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি এগিয়ে আছি। অথচ নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা থামাতে ব্যর্থ হচ্ছি বারবার। এই দিবস উপলক্ষ্যে আমরা যেসব চেতনার কথা বলি তা কি বাস্তবায়িত হয় সবক্ষেত্রে? বিশেষ করে গ্রামীন জনপদের নারীরা যেমন তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত, তেমনি পাচ্ছে না ন্যায্য মজুরি। আজও সমাজের সব স্তরে নারীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত। রয়েছে মজুরি বৈষম্য ও নারী নির্যাতনে পাচ্ছে না ন্যায় বিচার। এভাবে নারী শ্রমিকরা যুগের পর যুগ নির্যাতন সহ্য করে জীবন-জীবিকার তাগিতে পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মাঠে-ঘাটে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করছে। কিন্তু মিলছে না সমান মজুরি।
বিশেষ করে একজন শ্রমজীবী মাকে অনেক বেশী পরিশ্রম করতে হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাকে ঘর এবং বাহির সবদিক সমান তালে সামলাতে হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে ওই শ্রমজীবী নারীর প্রতি পুরুষের ভুমিকা বা আচরণ কি আগের চেয়ে পরিবর্তন হয়েছে?
যে নারী ঘর সামলায়- তারও তো নিজের জন্য, সংসারের বিভিন্ন প্রয়োজনে, সন্তানদের জন্যে হাত খরচের দরকার পড়ে। কে দেবে তাকে সেই হাত খরচ? পরিবারের কর্তা হিসেবে সেই দায়িত্বটি তো পুরুষকেই নিতে হবে।
Im very pleased to find this site. I need to to thank you for ones time for this particularly fantastic read!! I definitely really liked every part of it and I have you bookmarked to see new information on your site.