কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শরৎ নিয়ে বলেছিলেন তার কবিতায়, ‘এই শরৎ-আলোর কমল-বনে/ বাহির হয়ে বিহার করে,/ যে ছিল মোর মনে মনে। তারি সোনার কাঁকন বাজে,/ আজি প্রভাত কিরণমাঝে, হাওয়ায় কাঁপে আঁচলখানি,/ ছড়ায় ছায়া ক্ষণে ক্ষণে। ’
উদাসীন প্রকৃতির স্নিগ্ধ মধুর কাব্যিক উপমা। যা বিমোহিত করে মনকে। প্রকৃতির বুকেও থাকে শুভ্র- সতেজতা। যা সৌন্দর্যে অনন্য। শরৎ এর প্রতিটি প্রহরেই শিরা উপশিরায় প্রবাহিত মুগ্ধতার পদধ্বনি। সন্ধ্যার প্রফুল্লতা মানুষের ভেতর জগৎ, প্রকৃতিকে করে তোলে লাস্যময়ী।
+ There are no comments
Add yours